কিন্তু মূর্খ মহিলা নিজের হাতে তার বাড়ি ভেঙে ফেলে।

কিন্তু যারা তাঁকে অবজ্ঞা করে তারা তাদের পথে সর্পিল।

কিন্তু জ্ঞানবানদের ঠোঁট তাদের রক্ষা করে।

কিন্তু বলদের ক্ষমতাতেই প্রচুর ফসল উৎপাদন হয়।

কিন্তু মিথ্যাসাক্ষী মিথ্যা কথা উগরে দেয়।

কিন্তু বিচক্ষণদের কাছে জ্ঞান সহজলভ্য হয়।

কারণ তাদের ঠোঁটে তুমি জ্ঞান খুঁজে পাবে না।

কিন্তু মূর্খদের মূর্খতাই হল প্রতারণা।

কিন্তু ন্যায়পরায়ণদের কাছে মঙ্গলকামনা পাওয়া যায়।

আর কেউ তার আনন্দের ভাগী হতে পারে না।

কিন্তু ন্যায়পরায়ণদের তাঁবু উন্নতি লাভ করবে।

কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

ও আনন্দ শেষ পর্যন্ত বিষাদে পরিণত হতে পারে।

ও সৎলোকেরা তাদের আচরণের জন্য পুরস্কৃত হবে।

কিন্তু বিচক্ষণ লোকেরা খুব ভেবেচিন্তে পদক্ষেপ নেয়।

কিন্তু মূর্খেরা উগ্রস্বভাব অথচ নিরাপদ বোধ করে।

ও যে দুষ্ট ফন্দি আঁটে সে ঘৃণিত হয়।

কিন্তু বিচক্ষণেরা জ্ঞান-মুকুটে বিভূষিত হয়।

এবং দুষ্টেরা ধার্মিকদের দরজায় এসে মাথা নত করবে।

কিন্তু ধনবানদের প্রচুর বন্ধু থাকে।

কিন্তু ধন্য সেই জন যে অভাবগ্রস্তদের প্রতি দয়া দেখায়।

কিন্তু যারা মঙ্গলের পরিকল্পনা করে তারা ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা লাভ করে*অথবা, দেখায়।

কিন্তু নিছক কথাবার্তা শুধু দারিদ্রই নিয়ে আসে।

কিন্তু মূর্খদের মূর্খতা মূর্খতাই উৎপন্ন করে।

কিন্তু মিথ্যাসাক্ষী বিশ্বাসঘাতক হয়।

ও তাদের সন্তানদের জন্যও তা এক আশ্রয়স্থান হবে।

যা মানুষকে মৃত্যুর ফাঁদ থেকে ফিরিয়ে আনে।

কিন্তু প্রজার অভাবে রাজপুরুষের সর্বনাশ হয়।

কিন্তু যে বদরাগি সে মূর্খতাই প্রকাশ করে ফেলে।

কিন্তু ঈর্ষা অস্থির পচনস্বরূপ।

কিন্তু যে দরিদ্রদের প্রতি দয়া দেখায় সে ঈশ্বরকে সম্মানিত করে।

কিন্তু মরণকালেও ধার্মিকেরা ঈশ্বরেই আশ্রয় খোঁজে।

ও মূর্খদের মধ্যেও সে নিজের আত্মপরিচয় দেয়।†অথবা, মূর্খদের অন্তরে তার পরিচয় পাওয়া যায় না

কিন্তু পাপ যে কোনো লোককে নিন্দা করে।

কিন্তু লজ্জাজনক দাস তাঁর প্রকোপ জাগিয়ে তোলে।